লক্ষীপুর প্রতিনিধিঃ- আসন্ন লক্ষ্মীপুর পৌরসভা নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজ নৈতিক কার্যালয়ে ধানমন্ডির ৩/এ মনোনয়ন
পএ জমা দিলেন নৌকা মার্কার মনোনয়ন প্রত্যাশী লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সফল সাধারণ সম্পাদক, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মনিরুজ্জামান পাটওয়ারী।গত বৎসর (২০২০) সালে মার্চ মাসে করোনাভাই
রাস সংক্রমণের শুরু থেকে বর্তমান করোনা
মহামারী চলমান পর্যন্ত নিজেকে স্বেচ্ছায় নিয়োজিত রেখেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
দেশ- রত্নশেখ হাসিনার নির্দেশে জেলার বিভিন্ন সেচ্ছাসেবী সংগঠন কে সহযোগিতা করার মাধ্যমে সবসময় মানুষের কল্যাণে কাজ করতে দেখেছি, গত বছর করোনার ভাইরাসের শুরু থেকে স্বেচ্ছায় নিজেই ডেকে নিলেন সবুজ বাংলাদেশের সভাপতি, সম্পাদক কে করোনা,
মৃত লাশ দাফনে সকল সরঞ্জাম দিয়ে সহযোগীতা করবে এবং সাথে যুক্ত হলো ইনাফা টিম। লাশ দাফনে প্রথম থেকে পিপি, হ্যান্ড স্যানিটাইজার, সহ যাবতীয় যা যা লাগে সব দিয়ে সাহায্যে সহযোগিতা করে আসছেন। দিয়েছেন সাহস, প্রতিবাদ এবং যারা সমালোচনা করেছে তাদেরকে নিয়ে দলগত সভা,যোগাযোগ, উৎসাহ দিয়ে পাশে ছিলেন। কোন কাজের সব চাইতে বড় জিনিস হচ্ছে সাহস, আর উৎসাহ দেওয়া যা তিনি করে যাচ্ছেন। দুইটি সংগঠনের সরাসরি কোন পদে নেই, তবে সবসময় সংগঠনের দুটোর পাশে রয়েছেন তিনি। জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকু থেকে নিয়ে দিয়েছেন গাড়ি। ধাপে ধাপে দিয়ে যাচ্ছেন সুরক্ষা সামগ্রী,হয়তো বা অনেকেই এটি জানেনা না। সমাজ পরিবর্তন এবং সরকারের কাজের সহযোগীতা করা অনেক নিবর মানব সেবী রয়েছে এই সমাজে, তারা কখনো এই সব মানব সেবার কাজে এগিয়ে আসেন নাই, আর যাদের কোন মানব সংগঠন নেই, নেই কোন স্বার্থ তাঁরাই গত করোনা পরিস্থিতিতে এগিয়ে এসেছেন এটা আমাদের সকলের জন্য আজীবন দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।বলছি তরুণ প্রজন্মের আইকনকরোনার মানবতার ফেরিওয়ালা এবং লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আওয়ামীলীগের প্রভাব-শালী সদস্য মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান পাটোয়ারী কথা। একজন সাবেক ছাত্র নেতা নেই কোন অহংকার। স্বেচ্ছাসেবীদের সাথে পরিবারের সদস্যদের মত কাজ করছেন শুধু সবুজ বাংলাদেশ ইনাফা নয় বহু লাশ দাফন
টিমকে সহযোগীতা করেছেন তিনি। ত্রাণ বিতরণ সামগ্রী থেকে শুরু করে দরিদ্র,হতদরিদ্র অসহায় মাঝে সাহায্যে সহযোগিতা করে আসছেন একজন প্রতিবাদী মানুষ নিজজেলার গুরুত্ব
পূর্ণ সমস্যা গুলো নিয়ে প্রায় কথা বলতেন, এবং নিজের ফেইজবুকে থেকে বাস্তবমুখী লেখালেখি করতেন ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার নিয়ে কথা বলতেন। বর্তমান একটি সমাজ তথা দেশের সামাজিক পরিবর্তনের জন্য এমন মানুষ গুলো প্রয়োজন, এদের হাতে যখন সমাজের গুরু দ্বায়িত্ব পড়বে তখন অবশ্যই পরিবর্তন আসবে। করোনার ক্লান্তিলগ্নে মনির পাটওয়ারীর এই অবদান সারাদেশ মনে রাখবে বিশেষ করে লক্ষ্মীপুরের স্বেচ্ছাসেবকরা। পরিশেষে আপনার মঙ্গল কামনা করি। হোক আপনাদের হাতেই
এই দেশ তথা সমাজ পরিবর্তন।