মোরেশদ পাটওয়ারী : আলোচিত পাপুলের লক্ষীপুর-২(রায়পুর) আসনের শূন্য ঘোষণার সাথে সাথে উপনির্বাচনে নৌকা প্রাথী হওয়ার জন্য অনেকে লক্ষীপুর থেকে ঢাকা মূখী হয়ে দৌড়ঝাঁপ করে যাচ্ছেন আওয়ামী যুবলীগের অন্তত ১৫/১৬ জন নেতা। নিবাচন তফসিল ঘোষণার পর থেকে এলাকায় ছেড়ে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ, সোশ্যাল মিডিয়ায়, এবং ফেইসবুক পেইজ থেকে প্রচার প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন মনোনয়ন প্রত্যাশী নেতা ও তাদের অনুসারীরা। ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক পিংকু, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক এডভোকেট নুর উদ্দীন চৌধুরী নয়ন, এবং কেন্দ্রীয় কমিটির যুব ও ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক হারুন-অর রশিদ, কেন্দ্রীয় যুবলীগের উপ-বন পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক জনাব শামছুল ইসলাম পাটওয়ারী, কেন্দ্রীয় শ্রমিকলীগের সহ-সভাপতি জনাব তোফায়েল আহমেদ, এসেনশিয়াল ড্রাগস এর পরিচালক ডাঃ এহসানুল কবির জগলুল, রায়পুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক মরহুম নবী নেওয়াজ চৌধুরীর স্ত্রী রেসমা সুলতানা, আমরা ‘ক’জন মুজিব সেনার প্রতিষ্ঠাতা এ.এফ.এম জসিম উদ্দিন, কৃষক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক হিজবুল বাহার রানা, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সদস্য আবুল কাসেম, সাইদুল বাকীন ভূইয়া, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এডভোকেট সালাহ উদ্দীন রিগ্যান।
এই সময় লক্ষীপুর জেলা আওয়ামী লীগের জৈষ্ঠ্য নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে এই মনোনয়ন দৌড়ে ভোটের রাজনীতিতে লক্ষীপুর এক সময় বিএনপির ঘাটি হিসেবে পরিচিত ছিল, লক্ষীপুর-২ আসনের আওয়ামী লীগ জয় পেয়েছিল একবার। ১৯৯৬ সালে এই আসনে জয় বিএনপির প্রাথী মওদুদ আহমেদ, তিনি আসনটি ছাড়ার পর উপনিবাচনে জয়ী হন আওয়ামী লীগের হারুন-অর রশিদ। এরপর আর জয়ের মুখ দেখেনি আওয়ামী লীগ।